নিজস্ব প্রতিবেদক, সালথা
বিকেলে পরীক্ষার জন্য ক্লিপবোর্ড কিনে দিতে বাবার কাছে বায়না ধরেছিল ১২ বছর বয়সি মো. সামিউল ইসলাম। আর সন্ধ্যার মধ্যে ক্লিপবোর্ড কিনে দেওয়া প্রতিশ্রুতি দেন বাবা। তবে এতে রাজি হয়নি সামিউল। তাই বাবার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে সামিউল গলায় ফাঁস দিয়ে নিজেকেই শেষ করে দেয় তিনি।
মর্মান্তিক এই ঘটনাটি সোমবার (২৩) রাত ১০টার দিকে ফরিদপুরের সালথা উপজেলার যদুনন্দী ইউনিয়নের বড় খারদিয়া গ্রামে ঘটে। নিহত সামিউল বড় খারদিয়া গ্রামের মো. মেহেদী হাসানের ছেলে। তিনি বড় খারদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
নিহত শিক্ষার্থীর বাবা মেহেদী হাসান বলেন, সোমবার বিকেলে খারদিয়া বাজারে এসে আমার ছেলে সামিউল চলমান পরীক্ষার জন্য একটি ক্লিপবোর্ড কিনে দিতে বলে। তবে আমি ক্লিপবোর্ডটি সন্ধ্যায় কিনে দিব বলে তাকে জানাই।
এতে সামিউল আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়ি চলে যায়। রাত ১০টার দিকে খবর পাই, সামিউল গলায় ওড়না পেচিয়ে ঘরের ফ্যানের ঝুলে পড়েছে। পরে আমরা সামিউলকে উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসকরা রাত ১০টার দিকে তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, ক্লিপবোর্ড কিনে দিতে দেরি হওয়ায় বাবার ওপর অভিমান করে স্কুল শিক্ষার্থী সামিউল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে বলে তার পরিবার জানান। পরে আবেদনের প্রেক্ষিতে সামিউলের লাশ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, সালথা
বিকেলে পরীক্ষার জন্য ক্লিপবোর্ড কিনে দিতে বাবার কাছে বায়না ধরেছিল ১২ বছর বয়সি মো. সামিউল ইসলাম। আর সন্ধ্যার মধ্যে ক্লিপবোর্ড কিনে দেওয়া প্রতিশ্রুতি দেন বাবা। তবে এতে রাজি হয়নি সামিউল। তাই বাবার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে সামিউল গলায় ফাঁস দিয়ে নিজেকেই শেষ করে দেয় তিনি।
মর্মান্তিক এই ঘটনাটি সোমবার (২৩) রাত ১০টার দিকে ফরিদপুরের সালথা উপজেলার যদুনন্দী ইউনিয়নের বড় খারদিয়া গ্রামে ঘটে। নিহত সামিউল বড় খারদিয়া গ্রামের মো. মেহেদী হাসানের ছেলে। তিনি বড় খারদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
নিহত শিক্ষার্থীর বাবা মেহেদী হাসান বলেন, সোমবার বিকেলে খারদিয়া বাজারে এসে আমার ছেলে সামিউল চলমান পরীক্ষার জন্য একটি ক্লিপবোর্ড কিনে দিতে বলে। তবে আমি ক্লিপবোর্ডটি সন্ধ্যায় কিনে দিব বলে তাকে জানাই।
এতে সামিউল আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়ি চলে যায়। রাত ১০টার দিকে খবর পাই, সামিউল গলায় ওড়না পেচিয়ে ঘরের ফ্যানের ঝুলে পড়েছে। পরে আমরা সামিউলকে উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসকরা রাত ১০টার দিকে তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, ক্লিপবোর্ড কিনে দিতে দেরি হওয়ায় বাবার ওপর অভিমান করে স্কুল শিক্ষার্থী সামিউল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে বলে তার পরিবার জানান। পরে আবেদনের প্রেক্ষিতে সামিউলের লাশ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, সালথা
বিকেলে পরীক্ষার জন্য ক্লিপবোর্ড কিনে দিতে বাবার কাছে বায়না ধরেছিল ১২ বছর বয়সি মো. সামিউল ইসলাম। আর সন্ধ্যার মধ্যে ক্লিপবোর্ড কিনে দেওয়া প্রতিশ্রুতি দেন বাবা। তবে এতে রাজি হয়নি সামিউল। তাই বাবার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে সামিউল গলায় ফাঁস দিয়ে নিজেকেই শেষ করে দেয় তিনি।
মর্মান্তিক এই ঘটনাটি সোমবার (২৩) রাত ১০টার দিকে ফরিদপুরের সালথা উপজেলার যদুনন্দী ইউনিয়নের বড় খারদিয়া গ্রামে ঘটে। নিহত সামিউল বড় খারদিয়া গ্রামের মো. মেহেদী হাসানের ছেলে। তিনি বড় খারদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
নিহত শিক্ষার্থীর বাবা মেহেদী হাসান বলেন, সোমবার বিকেলে খারদিয়া বাজারে এসে আমার ছেলে সামিউল চলমান পরীক্ষার জন্য একটি ক্লিপবোর্ড কিনে দিতে বলে। তবে আমি ক্লিপবোর্ডটি সন্ধ্যায় কিনে দিব বলে তাকে জানাই।
এতে সামিউল আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়ি চলে যায়। রাত ১০টার দিকে খবর পাই, সামিউল গলায় ওড়না পেচিয়ে ঘরের ফ্যানের ঝুলে পড়েছে। পরে আমরা সামিউলকে উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসকরা রাত ১০টার দিকে তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, ক্লিপবোর্ড কিনে দিতে দেরি হওয়ায় বাবার ওপর অভিমান করে স্কুল শিক্ষার্থী সামিউল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে বলে তার পরিবার জানান। পরে আবেদনের প্রেক্ষিতে সামিউলের লাশ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
Leave a Reply