খাঁন মোঃ আঃ মজিদ, দিনাজপুর
ট্রিপল নাইনে ফোন করে পুলিশের সহযোগিতা চেয়েছিলেন এক বিপদগ্রস্ত ব্যক্তি, কিন্তু ঘটনাটি এক ভিন্ন মোড় নেয়। বোচাগঞ্জ থানার পুলিশের এসআই মাসুদ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলেও তার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, বিবাদী মোঃ রাসেল খান (২২) ও তার অবৈধ স্ত্রী আলো ওরফে আরজিনা (১৮) এরা অনেক অপকর্মের সাথে জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে দিনাজপুর আদালতে এবং বোছাগঞ্জ থানায় বেশ কয়েকটি অভিযোগ ও মামলা রয়েছে ছিনতাইকারী পকেটমার দোকান বাড়ি ভাঙচুর ও চুরির অপরাধী পুলিশের নজরে আসলেও, তাদের সঙ্গে থাকা আরও তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বোচাগঞ্জ থানার ওসি জাহিদ হাসান সরকার বিষয়টি জানার পর সততার সঙ্গে পুলিশের গাড়ি পাঠালেও, এসআই মাসুদ কোনো আইনি ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো এক সংবাদকর্মীর পরিবারকে ক্ষতির সম্মুখীন করেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী সংবাদকর্মী মোঃ আঃ মজিদ খান অভিযোগ করেছেন, তার অসুস্থ স্ত্রী এরপর পৃষ্ঠা ৩ কলাম ৪
শিল্পী খাতুনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও মাত্র ২ হাজার টাকার বিনিময়ে বিবাদী রাসেল খান তাকে সেখান থেকে পালাতে সাহায্য করে। ২৪ মার্চ ২০২৫ তারিখে হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায় থাকলেও, পরদিন তিনি পালিয়ে যান।
সংবাদকর্মী মজিদ খান আরও জানান, তিনি এসআই মাসুদকে অনুরোধ করেছিলেন যেন তার সংসার না ভাঙে, কারণ তার তিনটি ছোট কন্যাসন্তান রয়েছে। কিন্তু এসআই মাসুদ নির্লিপ্তভাবে জানান, “আমার যতটুকু করণীয় ছিল, আমি করেছি, বাকিটা তাদের ব্যাপার।”
এ ঘটনায় বোচাগঞ্জের ৭ নং ওয়ার্ডের সেতাবগঞ্জ পৌরবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এবং নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য পুলিশ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
