সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৫৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ :
চোট পেয়ে ১১ মিনিটে মাঠ ছাড়লেন মেসি ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক টিটি দলের দায়িত্ব নিচ্ছেন ২৫ বছর বয়সি থাই কোচ বোচাগঞ্জে হারিয়ে যাওয়া অস্ত্র-গুলি উদ্ধার অভিযান অব্যাহত, ওসির বক্তব্যে প্রশ্ন উঠছে বোচাগঞ্জে মডেল মসজিদ নির্মাণে অনিয়ম: গাঁথুনির কাজ স্থগিতের নির্দেশ সাংবাদিক ইউনিয়ন দিনাজপুর নির্বাচন: সভাপতি ও সম্পাদক পদে তিন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল কাহারোলে নিষিদ্ধ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ২ কর্মী আট বিএমবিসি উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবক সমাবেশ  বালিয়াকান্দিতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত, নানা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত সালথা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক শাহিন গ্রেপ্তার

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে আরএসও সদস্যকে হত্যা

  • Update Time : সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫, ১২.০০ পিএম
  • ১১৮ জন সংবাদটি পড়েছেন

কক্সবাজার: কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হাবিজুল রহমান ওরফে চিকন আলী হারুন (৩২) নামে এক আরএসও সদস্যকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

 

হারুন কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা। রোববার (১৬ মার্চ) বিকেলে উপজেলার পালংখালী এলাকার হাকিমপাড়া ১৪ নম্বর ক্যাম্পের ই-৩ ব্লক ও ১৫ নম্বর ক্যাম্পের সীমানায় এ ঘটনা ঘটে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফ হোসাইন। ওসি জানান, হাকিমপাড়ার ১৪ ও ১৫ নম্বর ক্যাম্পের সীমানা এলাকায় আরসা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কয়েকজন সদস্য হারুনের ওপর হামলা করেন। তারা হারুনকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছেন। তিনি রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) সক্রিয় সদস্য ছিলেন বলে জানা গেছে। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাটিয়েছে।

এদিকে এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বাদশাহ মিয়া নামে একজনকে আটক করেছে ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন-(এপিবিএন)।  ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি সিরাজ আমিন বলেন, এ হত্যাকাণ্ডের কারণ জানতে ও অপরাধীদের ধরতে মাঠে নেমেছে পুলিশ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

jmitsolution_16012
© All rights reserved © 2025
Developed By : JM IT SOLUTION